নতুন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ২০২৩ | New Jonmo Nibondhon 2023
নতুন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ২০২৩ – Jonmo Nibondhon Online Korar Niom
জন্ম নিবন্ধন সনদ হচ্ছে একজন ব্যক্তির বাংলাদেশের নাগরিকত্বের প্রথম রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি। নতুন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ২০২৩ – একজন নাগরিকের তথ্য আইনগতভাবে সরকারি ভাবে সরকারি খাতায় লিপিবদ্ধ করাকে জন্ম নিবন্ধন বলে। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন ২০০৪ আনুসারে প্রত্যেক বাংলাদেশী নাগরিকের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। না বুঝে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করে ফেললে বা নিবন্ধন আবেদনে কোন প্রকার ভুল করে ফেললে পরবর্তী সময় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাই সঠিক নিয়মে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করা উচিত। আজ আমরা দেখব সঠিক নিয়মে এবং নির্ভুলভাবে অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ২০২৩ ।
নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার সঠিক সময় হল ।
- জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদন করার সঠিক সময় হচ্ছে শিশুর জন্মের পর ৪৫ দিন বয়স পর্যন্ত। কারণ এই সময়টাকে জন্ম নিবন্ধন সব থেকে সহজ এবং এতে কোনো ফি প্রযোজ্য হয় না।
- জন্মের পর থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে বেশি কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হবে না। তবে জন্মের পর থেকে ৪৫ দিন বয়সের মধ্যে যদি জন্ম নিবন্ধন করতে অপারগ হযন তাহলে সেটি অবশ্যই পাঁচ বছরের মধ্যে করে নিতে হবে।
- তবে সমস্যা হলে জন্ম নিবন্ধন পাঁচ বছরের পরেও করা যায় তবে এর জন্য কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঝামেলা বহন করতে হয়। এজন্য জন্ম নিবন্ধন করার সঠিক সময় হচ্ছে জন্মের পর থেকে ৪৫ বছর বয়স পর্যন্ত।
নতুন জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার এই নিয়ম।
- অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য https://bdris.gov.bd/br/application সাইটে ভিজিট করে যে ঠিকানায় জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করবে তা টিক-মার্ক করে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে। তারপর জন্ম নিবন্ধন ফরমে নাম, জন্ম তারিখ, পিতা মাতার নাম ও প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
- আবেদনের প্রথমে শিশুর ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। যার জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করা হবে তার নাম বাংলায় ও ইংরেজিতে লিখতে হবে। তার পর জন্ম তারিখের ঘরে জন্ম তারিখ (dd-mm-yyyy) এই রকম ভাবে দিতে হবে।
- পিতা মাতার কততম সন্তান এটির ক্রমিক নাম্বার বাছাই করে দিতে হবে। পুরুষ না মহিলা লিঙ্গ লিখতে হবে এর পরের শুন্য স্থানে। তারপরে জন্ম স্থানের থিকানা সথিকভাবে ফিলাপ করে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে তা হলো।
এখন সকল জন্ম নিবন্ধন সনদ অনলাইন ভিত্তিক করা হয়েছে। অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করতে মূলত ইপিআই টিকা কার্ড / হাসপাতালের ছাড়পত্র এবং বাসা বাড়ির কর / টেক্স পরিশোধের রশিদ ও পিতা-মাতার একটি সচল মোবাইল নাম্বার প্রয়োজন হয়।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদন করার ক্ষেত্রে কিছু ডকুমেন্টস উপস্থাপন করতে হবে। তবে এই সকল ডকুমেন্টস গুলো হবে বয়স ভেদে অর্থাৎ জন্মের পর থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য যে সকল ডকুমেন্টসগুলো প্রয়োজন হবে, জন্ম নিবন্ধন যদি দেরিতে করা হয় সে ক্ষেত্রে আরো অতিরিক্ত ডকুমেন্টসের প্রয়োজন হবে। নিচে বয়স ভেদে জন্ম নিবন্ধন করতে কোন কোন কাগজপত্র গুলো প্রয়োজন হয় সেগুলো উল্লেখ করা হলো।
জন্মের পর থেকে ৪৫ দিন বয়স পর্যন্ত
জন্মের পর থেকে ৪৫ দিন বয়স পর্যন্ত এই সময়ের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করতে যেই যেই ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন হবে সেগুলো হচ্ছে-
- ইপিআই টীকা কার্ড এর ফটোকপি বা হাসপাতালের ছাড়পত্রের ফটোকপি
- ঠিকানা প্রমাণের জন্য বাসার হোল্ডিং নম্বর অথবা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ
- পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি এ
- মোবাইল নাম্বার
- ৪৫ দিন পর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত
শিশুর বয়স যদি ৪৫ দিন পর থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত হয় এবং এই সময়ের মধ্যে যদি জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদন করতে চায় তাহলে এক্ষেত্রে নিম্নলিখিত কাগজপত্র গুলো প্রয়োজন হবে-
- ইপিআই টিকাকার্ড অথবা জন্মের সময় স্বাস্থ্য কর্মীর প্রত্যয়ন পত্র (স্বাক্ষর ও সিল সহ)
- পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
- ঠিকানা প্রমাণের জন্য বাসার হোল্ডিং নাম্বার অথবা যেকোনো বিল অথবা ট্যাক্সের রশিদ
- একটি মোবাইল নাম্বার
- ৫ বছর বয়সের পর
শিশুর বয়স যদি পাঁচ বছর পার হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদনের জন্য যে সকল ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন হবে সেগুলো হচ্ছে-
- প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা অথবা জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট অথবা মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট এর ফটোকপি
- পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি এবং একটি মোবাইল নাম্বার
- ঠিকানা প্রমাণের জন্য হোল্ডিং ট্যাক্স অথবা যে কোন বিল বা ট্যাক্স রশিদের ফটোকপি
নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার ফি কত?
- অনেকেই নতুন জন্ম নিবন্ধন ফি সম্পর্কে জানতে চান। আমরা যখন স্থানীয় কার্যালয়ে গিয়ে জন্ম নিবন্ধন করতে চাই তখন আমাদের কাছে সরকারি ফি এর চেয়ে অনেক বেশি ফি ধার্য করা হয়। তবে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফি সরকার কর্তৃক একেবারেই কম করে রাখা হয়েছে।
- যেমন শিশুর জন্মের দিন থেকে ৪৫ দিন বয়স পর্যন্ত এ সময়ের মধ্যে যদি জন্ম নিবন্ধন করা হয় তাহলে এর জন্য কোন নিবন্ধন ফি দিতে হবে না। শিশুর বয়স ৪৬ দিন থেকে পাঁচ বছর বয়সের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে ২৫ টাকা প্রযোজ্য হবে।
- অন্যদিকে পাঁচ বছরের বেশি বয়স হয়ে গেলে সেক্ষেত্রে ৫০ টাকা পর্যন্ত ফি প্রযোজ্য হবে। তবে আমরা যখন নিকটস্থ কার্যালয়ে গিয়ে জন্ম নিবন্ধন করি তখন আমাদের কাছে ৩০০/৪০০/৫০০ বা তারও বেশি টাকা ধার্য করা হয়।
- আমাদের মনে রাখতে হবে জন্ম নিবন্ধনের ফি ২৫ টাকা থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত। এর বেশি যেই ফি চাওয়া হয় সেটা কোন সরকারি ফি নয়। সুতরাং প্রতারণায় পড়ার ক্ষেত্রে এক্ষেত্রে অবশ্যই সাবধান থাকবেন।
নতুন জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার নিয়ম গুলো হলো।
- আবেদন ফরম পূরণ করতে ভিজিট করুন জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সরকারি অয়েবসিট https://bdris.gov.bd/br/application ব্যক্তির সাধারন তথ্য নাম, জন্ম তারিখ, লিঙ্গ ও থিকানা লিখে আবেদনের প্রথম ধাপ শেষ করুন। নামের ১ম ও ২য় অংশ বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ভাবে লিখতে হবে।
- নতুন জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার নিয়ম আরো সহজ করার লক্ষে আবেদনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি কয়েকটি ছোট ছোট ধাপে বিভক্ত করা হয়েছে। এই সহজ ধাপগুলো আনুসরণ করে খুব সহজে অনলাইনে জন্মি নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সাইটে প্রবেশ করবেন প্রথমে।
- জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য বাংলাদেশ জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন ওয়েব সাইটে ভিজিট করতে হবে। নতুন আবেদন করার লিঙ্ক হলো https://bdris.gov.bd/br/applicatio . সাইটে প্রবেশের পর যে ঠিকানায় জন্ম নিবন্ধন করতে চান সেটি বাছাই করতে হবে।
- জন্ম নিবন্ধনের ঠিকানা হিসেবে শিশুর জন্ম স্থান, স্থায়ী ঠিকানা অথবা বর্তমান থিয়াকানার যে কোন একটি ঠিকানা নির্বাচন করা যাবে। আপনি এখানে যে ঠিকানা নির্বাচন করবেন এই ঠিকানা থেকে জন্ম নিবন্ধন সনদ সংগ্রহ করতে হবে।
- আর যদি বাংলাদেশের বাহির থেকে দূতাবাসের আবেদন করতে চান তাহলে দূতারবাস লিখা বাছাই করুন।
নতুন নিবন্ধনা ব্যক্তির তথ্য প্রদান করবেন এখানে ।
- এখানে বেশ বড় একটি ফরম পূরণ করার জন্য পেয়ে যাবেন। নিবন্ধনাধীন ব্যক্তির নামের প্রথম এবং শেষ অংশ বাংলা এবং ইংরেজিতে লিখতে হবে।
- তারপর জন্ম তারিখ (dd-mm-yyyy) এই ফরমেটে লিখতে হবে। জন্ম তারিখের ঘরে ক্লিক করলেও ক্যালেন্ডার হতে জন্মের দিন সাল ও মাস বাছাই করার অপশন পেয়ে যাবেন। জন্ম তারিখ ইনপুট করার সময় একটি নোটিশ দেখতে পাবেন। বয়সের উপর ভিত্তি করে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি কাগজ পত্র লাগবে তার সেখানে উল্লেখ করা হবে।
- পরিবারের কত তম সন্তান এবং পুরুষ না মহিলা তার নির্বাচন করার পর জন্ম স্থানের ঠিকানা লিখতে হবে। ঠিকানা বাছাই করার ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রামের নাম ও পাড়া বা মহল্লা এমন করে আপনার বাসা/ হোল্ডিং পর্যন্ত লিখতে হবে।
- যদি গ্রাম এলাকা হয় এবং আপনি আপনার বাসা নাম্বার না জেনে থাকেন তা হলে (-) ড্যাশ বসিয়ে দিতে পারেন। ফরমটি সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করা হলে পরবর্তী বাটনে চাপুন।
পিতা মাতার তথ্য প্রদান করবেন এখানে।
- পিতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন নাম্বার (যদি থাকে), পিতার নাম বাংলা এবং ইংরেজি বড় হারের অক্ষরে লিখতে হবে। পিতার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার (অপশনাল) দিয়ে পিতার তথ্য পূরণ করতে হবে।
- একই ভাবে মাতার তথ্য ঘরে মাতার নাম বাংলা এবং ইংরেজিতে লিখতে হবে। মাতার ১৭ ডিজিটের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন নাম্বার (অপশনাল) এবং আইডি কার্ডে নাম্বার দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে।
- বর্তমানে মাতার কিংবা পিতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন থাকা বাধ্যতামূলক নয়। আগে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে হলে প্রথমে পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন থাকতে হত। পিতা মাতার তথ্য পূরণ হয়ে গেলে আবারো পরবর্তী বাটন চাপতে হবে।
বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা তথ্য প্রদান করবেন এখানে।
- স্থায়ী এবং বর্তমান ঠিকানা দেওয়ার জন্য এখানে ”কোনোটিই নয়” অপশনটি সিলেক্ট করুন।
- তাহলেই নিচে ঠিকানা দেওয়ার অপশন চলে আসবে। এখানে প্রথমে স্থায়ী ঠিকানোর সেকশন চলে আসবে।
- তার উপরে দেখতে পাবেন ”জন্মস্থানের ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা একই” নামে একটি অপশন রয়েছে।
- আপনার যদি জন্মস্থানের ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা একই হয় তাহলে এখানে অবশ্যই টিক চিহ্ন দিয়ে নিচের অপশন গুলো পূরণ করবেন।
- এখানে স্থায়ী ঠিকানার সেকশনে প্রথমেই দেশ,এরপর বিভাগ, ডাকঘর বাংলা এবং ইংরেজিতে, গ্রাম/পাড়া/মহল্লা বাংলা এবং ইংরেজিতে, বাসা/সড়ক নাম্বার বাংলা এবং ইংরেজিতে ভালোভাবে লিখতে হবে।
- এই তথ্যগুলো দেওয়া হয়ে গেলে বর্তমান ঠিকানা সেকশনে চলে আসুন।
- বর্তমান ঠিকানা সেকশনের একটু উপরে দেখবেন ”স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা একই” নামে একটি অপশন রয়েছে।
- আপনার যদি স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা একই হয়ে থাকে তাহলে এর বাম পাশে টিক চিহ্ন দিন। এর বাম পাশে একটি চিহ্ন দিলে বর্তমান ঠিকানার সেকশনটি আপনাকে পুনরায় পূরণ করতে হবে না।
- এরপর তথ্যগুলো দেওয়া হয়ে গেলে পরবর্তী বাটন চাপতে হবে।
আবেদনকারীর তথ্য প্রদান করবেন এখানে।
- যিনি এই জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করছেন, তার তথ্য দিতে হবে। সাধারণত একটি শিশুর জন্ম নিবন্ধনের জন্য দায়ী ব্যক্তি হচ্ছেন পিতা, মাতা, পিতামহ, পিতামহী, মাতামহ, মাতামহী বা আইনগত অভিভাবক।
- তাই শিশুর জন্ম নিবন্ধনের আবেদন তারাই করে থাকেন। তাছাড়া আপনি নিজেও নিজের জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে পারেন। নিজে আবেদন করলে নিজ সিলেক্ট করুন। অথবা, পিতা, মাতা, পিতামহ, পিতামহী ইত্যাদি সিলেক্ট করবেন।
- আবেদনকারীর একটি সচল মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। আবেদন সম্পর্কিত বিভিন্ন আপডেট এই মোবাইলে মেসেজ দিয়ে জানানো হবে। চাইলে একটি ইমেইল আইডি ব্যাবহার করতে পারবেন (অপশোনাল)
ডকুমেন্টস আপলোড করুন এখানে।
- আবেদনের শেষের ধাপে ডকুমেন্টস বা কাগজপত্র আপলোড করতে হবে। ছোট বাচ্চার জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার ক্ষেত্রে টিকা কার্ডের স্কেন কপি অথবা জমি বা বাড়ির টেক্স প্রদানের রশিদ আপলোড করতে হবে।
- চাইলে একাধিক ফাইল সংযোজন করা যাবে। তবে প্রত্তেকটি ফাইলের সাইজ 100kb এর ছোট হতে হবে। একের অধিক ফাইল সংযোজন করার জন্য সংযোজন বাটনে চাপুন।
আবেদন পত্র প্রিন্ট করুন এখানে।
- অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সম্পূর্ণ হলে আবেদন পত্রটি প্রিন্ট করে নিতে পারেন। আবেদন পত্র প্রিন্ট করা আবশ্যিক নয়। তবে আপনার এই আবেদন পত্রের নাম্বার সংগ্রহ করে রাখতে হবে। আবেদন করার ১৫ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভা থেকে জন্ম নিবন্ধন সনদ সংগ্রহ করতে হবে।
- নিবন্ধক কার্যালয়ে আপনার আবেদন পত্রের নাম্বার বললে অথবা আবেদনের প্রিন্ট কপি জমা দিলে দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ অনুমোদন করে প্রিন্ট করে দিবে ধন্যবাদ ।
ইনসাআল্লাহ আশা করি আপনারা বুঝতে পরছেন কোন যায়গায় বজতে না পারলে কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।
Home | Nid Service |
Terms & Conditions | https://www.nid-service.com/terms-conditions/ |